কিভাবে ফেসবুক হ্যাকিং প্রতিরোধে করতে হবে ।

বর্তমান সময়ের সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ফেসবুক আর এর একটি আলোচিত বিষয় হল ফেসবুক হ্যাকিং। আস্তে আস্তে গড়া ফেসবুক পরিবার হ্যাকিংয়ের কবলে পড়ে। এক নিমিষেই ভেঙে যাচ্ছে কিন্তু আমারা যদি সামান্য কিছু সাবধানতা করি তবে এসব হ্যাকিং থামানো সম্ভব হবে ।
১. ফেসবুক সংশ্লিষ্ট মেইল এবং মূল ফেসবুকের পাসওয়ার্ড ভিন্ন রাখলে ফেসবুক হ্যাকিং থেকে বাঁচার যায় । হ্যাকারদের প্রথম লক্ষ থাকে যে

হ্যাকের পরই ই-মেইল এড্রেসটা বদলে ফেলা। তবে তারা যদি কোনোক্রমে ই-মেইল এড্রেসটি বদলে ফেলতে পারে তবে হ্যাকিং যাওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে । এ সবের কারণ হল হ্যাকিং হওয়ার পর অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করার একমাত্র উপায় হলো ই-তার মেইল এড্রেস।
২. ফেসবুকের কোথাও যদি পাসওয়ার্ড দেয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে প্রথমেই জেণে নিতে হবে যে ওয়েব এড্রেসটি মূল ফেসবুকের এড্রেস কিনা। অনেক সময় এমন হতে পারে যে কাছাকছি এড্রেসের এবং দেখতে সম্পূর্ণ ফেসবুকের ওয়েবসাইটের মতো এই সাইটগুলোতে পাসওয়ার্ড দিলেই সাইটটি হ্যাক হয়ে যায়। আবাড় যদি facebook.com-এর পরিবর্তে যদি facebookie.com, facabook.com ইত্যাদি রকম দেখা যায় তবে কখনোই ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দেয়া যাবে না প্লীচ।
৩. ক্যাফের কম্পিউটারে কাজের জন্য বসলে কাজের শেষে অবশ্যই লগআউট করতে হবে। এবং তবে মনে রাখতে যে পাবলিক কম্পিউটারে কখনোই পাসওয়ার্ড রিমেম্বার দেয়া যাবে না।
৪. যে কোনো ই-মেইল পাসওয়ার্ড দেয়ার আগে দেখে নিতে হবে ওয়েব এড্রেসটি মূল ফেসবুকের কিনা।
৫.  [ কম্পিউটারকে সব সময় ম্যালওয়ার ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে হবে। এগুলো অনেক সময় পাসওয়ার্ড চুরি করে নিয়ে যায়।
৬. কোথাও থেকে আসা Facebook Password Reset Confirmation এরকম মেইলে পাসওয়ার্ড রিসেটে ক্লিক করা যাবে না।
৭.পাবলিক কম্পিউটারে বসলে কাজ শেষে অবশ্যই cache এবং cookies ডিলেট করতে হবে।
৮.।ফেসবুক প্রোফাইলে কোনোরকম অস্বাভাবিক কিছু দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলতে হবে।
৯. মেইলে আসা সফটওয়্যার না বুঝে সেটআপ দেয়া যাবে না। অনেক সময় দেখা যায়, ফাইলটি দেখতে ভিডিও বা অডিও ফাইল মনে হচ্ছে কিন্তু আসলে এটি একটি সেটআপ ফাইল, যেটি সেটআপ দিলেই কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড চলে যাবে দুর্বৃত্তদের কাছে।
১০.এছাড়া মাঝে মাঝেই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা উচিত।
১১. হ্যাক হওয়ার পরও একাউন্টটি ডিলেট করা যাবে না। কারণ হ্যাকিং হওয়ার পরও অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করার কোনো না কোনো উপায় থাকে।
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হওয়ার পর এটি পুনরুদ্ধার করতে যা যা করণীয় তাহলো

১২.যদি ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয় এবং মেইল একাউন্টটি ঠিক থাকে তবে এই লিঙ্ক থেকে রিকয়েস্ট পাঠালে পাসওয়ার্ড সমাধান পাওয়া যাবে।
https://ssl.facebook.com/reset.php
১৩.যদি ওপরের লিঙ্কে কাজ না হয় তবে পাসওয়ার্ডটি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
http://www.facebook.com/help/identify.php?show_form=hack_login_changed
১ ৪.যদি ই-মেইল এড্রেসটি পরিবর্তন হয়ে যায় তবে নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে পাঠালে ফেসবুকের কর্মকর্তারা যোগাযোগ করবে।
https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery

বর্তমান সময়ের সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল ফেসবুক আর এর একটি আলোচিত বিষয় হল ফেসবুক হ্যাকিং। আস্তে আস্তে গড়া ফেসবুক পরিবার হ্যাকিংয়ের কবলে পড়ে। এক নিমিষেই ভেঙে যাচ্ছে কিন্তু আমারা যদি সামান্য কিছু সাবধানতা করি তবে এসব হ্যাকিং থামানো সম্ভব হবে ।
১. ফেসবুক সংশ্লিষ্ট মেইল এবং মূল ফেসবুকের পাসওয়ার্ড ভিন্ন রাখলে ফেসবুক হ্যাকিং থেকে বাঁচার যায় । হ্যাকারদের প্রথম লক্ষ থাকে যে হ্যাকের পরই ই-মেইল এড্রেসটা বদলে ফেলা। তবে তারা যদি কোনোক্রমে ই-মেইল এড্রেসটি বদলে ফেলতে পারে তবে হ্যাকিং যাওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে । এ সবের কারণ হল হ্যাকিং হওয়ার পর অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করার একমাত্র উপায় হলো ই-তার মেইল এড্রেস।
২. ফেসবুকের কোথাও যদি পাসওয়ার্ড দেয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে প্রথমেই জেণে নিতে হবে যে ওয়েব এড্রেসটি মূল ফেসবুকের এড্রেস কিনা। অনেক সময় এমন হতে পারে যে কাছাকছি এড্রেসের এবং দেখতে সম্পূর্ণ ফেসবুকের ওয়েবসাইটের মতো এই সাইটগুলোতে পাসওয়ার্ড দিলেই সাইটটি হ্যাক হয়ে যায়। আবাড় যদি facebook.com-এর পরিবর্তে যদি facebookie.com, facabook.com ইত্যাদি রকম দেখা যায় তবে কখনোই ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দেয়া যাবে না প্লীচ।
৩. ক্যাফের কম্পিউটারে কাজের জন্য বসলে কাজের শেষে অবশ্যই লগআউট করতে হবে। এবং তবে মনে রাখতে যে পাবলিক কম্পিউটারে কখনোই পাসওয়ার্ড রিমেম্বার দেয়া যাবে না।
৪. যে কোনো ই-মেইল পাসওয়ার্ড দেয়ার আগে দেখে নিতে হবে ওয়েব এড্রেসটি মূল ফেসবুকের কিনা।
৫.  [ কম্পিউটারকে সব সময় ম্যালওয়ার ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে হবে। এগুলো অনেক সময় পাসওয়ার্ড চুরি করে নিয়ে যায়।
৬. কোথাও থেকে আসা Facebook Password Reset Confirmation এরকম মেইলে পাসওয়ার্ড রিসেটে ক্লিক করা যাবে না।
৭.পাবলিক কম্পিউটারে বসলে কাজ শেষে অবশ্যই cache এবং cookies ডিলেট করতে হবে।
৮.।ফেসবুক প্রোফাইলে কোনোরকম অস্বাভাবিক কিছু দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলতে হবে।
৯. মেইলে আসা সফটওয়্যার না বুঝে সেটআপ দেয়া যাবে না। অনেক সময় দেখা যায়, ফাইলটি দেখতে ভিডিও বা অডিও ফাইল মনে হচ্ছে কিন্তু আসলে এটি একটি সেটআপ ফাইল, যেটি সেটআপ দিলেই কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড চলে যাবে দুর্বৃত্তদের কাছে।
১০.এছাড়া মাঝে মাঝেই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা উচিত।
১১. হ্যাক হওয়ার পরও একাউন্টটি ডিলেট করা যাবে না। কারণ হ্যাকিং হওয়ার পরও অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করার কোনো না কোনো উপায় থাকে।
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হওয়ার পর এটি পুনরুদ্ধার করতে যা যা করণীয় তাহলো

১২.যদি ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয় এবং মেইল একাউন্টটি ঠিক থাকে তবে এই লিঙ্ক থেকে রিকয়েস্ট পাঠালে পাসওয়ার্ড সমাধান পাওয়া যাবে।
https://ssl.facebook.com/reset.php
১৩.যদি ওপরের লিঙ্কে কাজ না হয় তবে পাসওয়ার্ডটি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
http://www.facebook.com/help/identify.php?show_form=hack_login_changed
১ ৪.যদি ই-মেইল এড্রেসটি পরিবর্তন হয়ে যায় তবে নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে পাঠালে ফেসবুকের কর্মকর্তারা যোগাযোগ করবে।
https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery